22 February 2024 , 4:15:26 প্রিন্ট সংস্করণ
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯৯৮ সালে স্থাপিত হলেও ২০০৪ সালে এসে এমপিওভুক্ত হয়, ২০১২ সালে পাঠদানের অনুমতি পেলে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ছাত্রীর সংখ্যা শতাধিকের বেশি, পাঁচজন এমপি ভুক্ত শিক্ষকসহ প্রতিষ্ঠানটিতে মোট ১১ জন কর্মরত রয়েছেন,চলমান পরীক্ষায় বিদ্যালয়টি থেকে মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী রুবিনা আক্তার শিমুলবাড়ি মিয়াপাড়া নাজিমুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্রের ১১ নং কক্ষ থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। যাহার রোল নাম্বার ৫১৭৪৭৭।
একটি এমপিও ভুক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে একজন মাত্র শিক্ষার্থী নিয়মিত এস এসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন এমন প্রশ্নে করোনা কালীন সময় ও বাল্যবিবাহকে দায়ী করেছেন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা।অনন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নুরুজ্জামান মিয়া জানান,অতীতে যা হয়েছে হয়েছে আগামীতে প্রতিষ্ঠানটিতে বেশি ছাত্র-ছাত্রী ও লেখাপড়ার মান উন্নয়নে কাজ করব।
অনন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি থেকে মোট তিনজন পরীক্ষা দিজও নিয়মিত ১ জন পরীক্ষা দিচ্ছেন বলে নিশ্চিত করেছেন শিমুলবাড়ি মিয়াপাড়া নাজিমুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের কেন্দ্র সচিব নাজমা বেগম।রুবিনা আক্তার জানান, আমার আরো সাত বান্ধবী ছিল কিন্তু তাদের বিয়ে হওয়ায় তারা লেখাপড়া ছেড়ে দিয়েছে তাই শুধুমাত্র আমি একাই পরীক্ষা দিচ্ছি।
উপজেলা মাধ্যমিক অফিসার কামরুল ইসলাম জানান,উচ্চ মাধ্যমিকের পাঠদানের অনুমতি পেলে প্রতিষ্ঠানটি জুনিয়র এমপিওভুক্ত,তবে উচ্চমাধ্যমিকের এমপিওভুক্ত করতে নির্দিষ্ট পরিমাণ পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা অংশগ্রহণ করাতে না পারলে পাঠদানের অনুমতি বাতিলের সম্ভাবনা রয়েছে।