রাজনীতি

রাজধানীতে রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল

সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও পিকেটিং করেছেন নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় রাজধানীর শান্তিনগর থেকে রাজারবাগ অভিমুখে মিছিল করেন তারা।

এসময় রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।মিছিলে অন্যদের মধ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, যুবদলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, সহ-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ খান পারভেজ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত, কর্মসংস্থান সম্পাদক খন্দকার আল আশরাফ মামুন, সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি তারেক উজ জামান, মামুন বিল্লাহ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য নাদিয়া পাঠান পাপন, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক জসিম শিকদার রানা, রামপুরা থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নীলুফার ইয়াসমীন নিলু, কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সহ-সম্পাদক ফাতেমা তুজ জোহরা মিতু, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, জসিম শিকদার রানা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

১৮ ডিসেম্বর থেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ছাড়া সভা-সমাবেশ বা রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সভা-সমাবেশের অনুমতি না দিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছে ইসি। গত ১২ ডিসেম্বর এ নির্দেশনার চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিবকে পাঠিয়েছেন ইসির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান।

চিঠিতে ইসি জানায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের দিন আগামী বছরের ৭ জানুয়ারি ধার্য করা রয়েছে। এতে ১৮ ডিসেম্বর থেকে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা শুরু হবে। এজন্য ১৮ ডিসেম্বর থেকে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ছাড়া নির্বাচনী কাজে বাধা হতে পারে বা ভোটাররা ভোটদানে নিরুৎসাহিত হতে পারেন, এমন কোনো সভা-সমাবেশ বা অন্য কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা থেকে সবাইকে বিরত রাখা বাঞ্ছনীয়।

আরও খবর

Sponsered content

%d bloggers like this: