1 October 2023 , 12:46:47 প্রিন্ট সংস্করণ
চুরির অভিযোগে আছমা আক্তার (৩৭) ও সায়মা আক্তার (২০) নামে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা সম্পর্কে মা ও মেয়ে। কিশোরগঞ্জ থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে চুরি করা স্বর্ণ, নগদ টাকা ও অন্যান্য মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।মিরপুর থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সায়মা দীর্ঘদিন ধরেই মিরপুরে বসতি হাউজিংয়ের একটি বাসায় কাজ করতেন। গত ২৫ মে সেই বাসা থেকে স্বর্ণ ও টাকাসহ প্রায় চার লাখ টাকার মালামাল নিয়ে পালিয়ে যান।চুরি করা স্বর্ণ তিনি ঢাকা ও কিশোরগঞ্জের তিনটি দোকানে বিক্রি করেন। বিক্রি করা এসব টাকা দিয়ে গত তিন মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ান।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সায়মা জানিয়েছেন, চুরির কিছু টাকা দিয়ে খালাকে বাড়ি করে দেন। এরপর মা-মেয়ে কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা ও সিলেটের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখেন।গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর থানার পশ্চিম আব্দুল্লাহপুর মামা বাড়ি থেকে সায়মাকে এবং তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে লক্ষীপুর কোনাবাড়ি থেকে তার মা আছমাকে গ্রেফতার করা হয়।
তাদের কাছ থেকে একটি স্বর্ণের চেইন, চুরি করা স্বর্ণ বিক্রির ৫৯ হাজার টাকা ও অন্যান্য জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়। শুক্রবার আসামিদের ৩ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।চুরির অভিযোগে আছমা আক্তার (৩৭) ও সায়মা আক্তার (২০) নামে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা সম্পর্কে মা ও মেয়ে।
কিশোরগঞ্জ থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে চুরি করা স্বর্ণ, নগদ টাকা ও অন্যান্য মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।মিরপুর থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান, সায়মা দীর্ঘদিন ধরেই মিরপুরে বসতি হাউজিংয়ের একটি বাসায় কাজ করতেন।
গত ২৫ মে সেই বাসা থেকে স্বর্ণ ও টাকাসহ প্রায় চার লাখ টাকার মালামাল নিয়ে পালিয়ে যান।চুরি করা স্বর্ণ তিনি ঢাকা ও কিশোরগঞ্জের তিনটি দোকানে বিক্রি করেন। বিক্রি করা এসব টাকা দিয়ে গত তিন মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ান।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সায়মা জানিয়েছেন, চুরির কিছু টাকা দিয়ে খালাকে বাড়ি করে দেন। এরপর মা-মেয়ে কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা ও সিলেটের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখেন।গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর থানার পশ্চিম আব্দুল্লাহপুর মামা বাড়ি থেকে সায়মাকে এবং তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে লক্ষীপুর কোনাবাড়ি থেকে তার মা আছমাকে গ্রেফতার করা হয়।
তাদের কাছ থেকে একটি স্বর্ণের চেইন, চুরি করা স্বর্ণ বিক্রির ৫৯ হাজার টাকা ও অন্যান্য জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়। শুক্রবার আসামিদের ৩ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।