ভিন্ন স্বাদের খবর

শালি ছাড়া বিয়ে করবে না ছেলে কারণ জানার পর বাবার কাণ্ড

হাসি একটি প্রাকৃতিক ব্যায়াম। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, হাসলে পেশীর ব্যায়াম হয় এবং শরীর রিলাক্সেশন মোডে আসে। যা স্বাস্থ্যের ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। কখনও কখনও জোকস এবং কৌতুক আমাদের হাসাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুখে হাসি ধরে রাখতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়ুন।হাসি আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো রাখে।

আজকের ব্যস্ত সময়ে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এগুলি পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

> বিচারক: তুমি বলছ তুমি ক্ষুধার্ত ছিলে বলে হোটেল থেকে ক্যাশ ডাকাতি করেছ। কিন্তু হোটেলের খাবার ডাকাতি করাটাই স্বাভাবিক ছিল না?
ডাকাত: খেয়ে পয়সা না দেওয়াটা আমার জন্য অপমানজনক, মহামান্য আদালত।
বিচারক: তুমি ডাকাতি করছ সেটা অপমানের না, খেয়ে টাকা দেওয়া অপমানজনক?
ডাকাত: হ্যাঁ, মহামান্য আদালত। আমি একজন ডাকাতের সর্দার বলে কথা। খেয়ে বিল দেব না এমন কাজ আমি কখনো করতে পারি না।

> ছেলে: মা! আমি কি বাইরে গিয়ে পল্টুর সঙ্গে খেলতে পারি?
মা: না। পল্টু ভীষণ পাজি ছেলে। লোকের বাড়িতে ঢিল মারে।
খোকা: পল্টু তো আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু।
মা: কিন্তু ও ভীষণ বদমাশ ছেলে। তাই তুমি ওর সঙ্গে মিশতে যাবে না।
খোকা: তাহলে কি আমি বাইরে গিয়ে পল্টুর সঙ্গে মারামারি করতে পারি?

জলিল: রাস্তার শুরুতে দেখলাম, ওপরে বড় করে লেখা ২০। ভাবলাম, এই রাস্তার সর্বোচ্চ গতিসীমা নিশ্চয় ২০। তাই…
সার্জেন্ট: ওরে বোকা, এটা ২০ নম্বর রাস্তা। কিন্তু কথা হচ্ছে, আপনার গাড়ির পেছনের সিটে বসা দুজন এমন ভয়ার্ত চোখে চেয়ে আছে কেন? চুল খাড়া হয়ে আছে, দাঁতকপাটি লাগার দশা। ঘটনা কী?
দত্তবাবু: না মানে, একটু আগে ২১২ নম্বর রাস্তা দিয়ে এলাম তো!

> বল্টু: বন্ধু আমাকে ২০০০ টাকা ধার দিবি?
৭ দিন পরেই দিয়ে দিবো।
মিন্টু:এই নে ২০০০ টাকা।
বল্টু: টাকা হাতে পেয়ে,
বন্ধু তুই,আমার অনেক বড় উপকার করলি..
তোর এই ঋণ কোনদিন শোধ করতে পারবোনা।
২ মাস হয়ে যায় বল্টু আর টাকা দেয় না।
মিন্টু:কীরে আমার টাকাটা তো আর দিলি না?
বল্টু:কীসের টাকা?
মিন্টু:এর মধ্যেই সব ভুলে গেলি? ২ মাস আগে ২০০০ টাকা নিয়েছিস।
বল্টু:তোকে না টাকা নেয়ার সময়েই বলছি, তোর এই ঋণ আমি কোনদিন শোধ করতে পারবোনা..
আবার কীসের টাকা!

> গৃহশিক্ষকঃ আমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?

> হাইওয়েতে দত্তবাবুর গাড়ি আটক করল পুলিশ। কর্তব্যরত সার্জেন্ট ধমক দিয়ে বললেন, ‘ব্যাপার কী? আপনি এত আস্তে গাড়ি চালাচ্ছেন কেন?’
> ছেলের বিয়ের কথাবার্তা চলছে। হঠাৎ ছেলে বাবার কাছে আবদার করলো—
ছেলে: বাবা, একটা কথা।
বাবা: কী কথা?
ছেলে: আমি শালি ছাড়া বিয়ে করবো না।
বাবা: কেন?
ছেলে: কারণ আমার বন্ধুদেরও হক আছে।

Disclaimer : এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।