জাতীয়

তফসিল ঘোষণা করবে ইসি আগামী তিনদের মধ্যে

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সকল প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন(ইসি)।ইতোমধ্যে নির্বাচন সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক করে এসেছে সাংবিধানিক এ সংস্থাটি। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী মঙ্গলবার – বৃহস্পতিবারের ( ১৪-১৬ নভেম্বর) মধ্যে ঘোষণা করা হতে পারে তফসিল। সেই লক্ষ্যে ওইদিন সন্ধ্যায় বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারে জাতির উদ্দেশ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের ভাষণ প্রচারের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

এছাড়া ভোট গ্রহণের জন্য কয়েকটি তারিখকে(৭ জানুয়ারি – ১১ জানুয়ারি ) হাতে রেখেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।ইসি সূত্র জানিয়েছেন, আমরা বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতার কে ১৪,১৫,ও ১৬ নভেম্বর তিন দিনই প্রস্তুত থাকতে বলেছি। এ তিন দিনের যেকোনো দিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জাতির উদ্দেশ্য ভাষণ দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন। এক্ষেত্রে সকল সাংবাদিকদের ওই দিন ঘোষণার ৮ ঘন্টা আগে জানিয়ে দেওয়া হবে।গত শুক্রবার(১০ নভেম্বর) এসপি-ডিসিদের দ্বিতীয় ধাপের প্রশিক্ষনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আমাদের ফাইনাল চাওয়া, মূল চাওয়াটা হচ্ছে-ভোটারের ভোটাধিকার প্রয়োগের স্বাধীনতা যেন ব্যহত না হয়।

ভোটাররা ভোট যেন দিতে পারে-এ জিনিসটা আমরা দেখতে চাচ্ছি ভোটের দিন।সুশঙ্খলা নির্বাচনী পরিবেশ বজায়ে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সমন্বয়ের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেছেন, কাজেই আপনারা, বিশেষ করে জেলা প্রশাসক যিনি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন; পুলিশ সুপার যারা আছেন আপনারা ভোটকেন্দ্রের ভেতরে (আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি দেখবেন)। …জেলা প্রশাসক যদি রিটার্নিং অফিসার হন ভোটকেন্দ্রের ভেতরে যাবেন, ঘুরবেন। কিন্তু বাহির থেকেও এটা পযবেক্ষণের চেষ্টা করুন সকলে- যে ভেতরে আভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলাটা সংরক্ষিত হচ্ছে কিনা।

সিইসি আরো বলেছেন,আমাদের বার্তা হচ্ছে- নির্বাচনটা শান্তিপূর্ণ করবে, সুশৃঙ্খল করবেন। গতকাল মহামান্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি, উনিও চেয়েছেন নির্বাচনটা যেন সুশৃঙ্খল হয়। সুশঙ্খল আমি করাতে পারবো না; আপনাদেরকে করাতে হবে।সিইসি জানিয়েছেন, বিশেষ করে মূল যারা কর্মকর্তা-পুলিশ সুপার ও ডিসি, তারা কিন্তু নির্বাচনে একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, তাদের মধ্যে যেন সমন্বয় থাকে।সে সমন্বয়টা করে সুন্দরভাবে নির্বাচনটাকে তুলে আনার চেষ্টা করবেন।

দায়িত্ববোধ দিয়ে অনুধাবন করবেন, ক্ষমতা ও শক্তি দিয়ে নয়। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আপনার ক্ষমতা প্রয়োগের প্রয়োজন হয় তখন ক্ষমতা ও শক্তি দেখাবেন।নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান ওই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে জানিয়েছেন, নির্বাচন একটা টিম ওয়ার্ক। ইসির একার পক্ষে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনা করা সম্ভব নয়। এ টিম ওয়ার্কের মধ্যে আপনারাই হচ্ছেন মাঠ পযায়ে বিশ্বস্ত প্রতিনিধি। বর্তমান ইসির ২১ মাসের এ মেয়াদে ১৩০০ নির্বাচনে আপনাদের শতভাগ সাপোর্ট পেয়েছি। এ জন্যে কৃতজ্ঞতা। তফসিল ঘোষণার পর আপনারাই মাঠ পযায়ে আমাদেরকে প্রতিনিধিত্ব করেন।

এ প্রতিনিধিত্ব করার ফলে দেখেন আপনারাই কিন্তু সকল ক্ষমতার…।নির্বাচন পরিচালনায় মাঠ প্রশাসনের ভূমিকার কথা তুলে দরে এ কমিশনার বলেছিলেন,আপনারা যারা রিটার্নিং অফিসার হবেন; যারা প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারি প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার-তাদের কিন্তু আপনারাই সিলেক্ট করবেন। রিটার্নিং অফিসার তাদের সিলেক্ট করবেন। তারা কিন্তু ওই কেন্দ্রের সর্বেসর্বা। তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, আপনারা
নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, নিবাচনটা একবারেই কাছে। আগামী এক সপ্তাহেই হয়তো তফসিল হয়ে যাবে।

প্রশিক্ষণকে প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্বাচনী আইন-বিধি, ব্যবস্থাপনা বিষয়ে অবহিতকরণ কর্মসূচি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানিয়েছেন , নির্বাচন কিভাবে করতে হয় আপনারা জানেন; আমরাও জানি নির্বাচন কিভাবে করাতে হয়। এর মধ্যে যদি পার্থক্য বা গ্যাপ থাকে সেই বিষয়ে আলোচনা বা অবহিত করা হবে।মাঠ প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা তুলে ধরে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান,ইসি প্রত্যাশা করে- যে যে রকম অবস্থায় আছেন সেখান থেকেই অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে প্রতিপালন করবেন। যাতে ভোটাররা নিজের ভোট নিজে দিতে পারেন এবং যাকে খুশি তাকে দিতে পারেন। সেই আয়োজনে আপনারা সম্পৃক্ত হবেন।

এর আগে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন,নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন করতে আমরা বদ্ধপরিকর। দ্রুত সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।আমরা এখনো পুরোপুরি সিদ্ধান্ত নিইনি। উনার সঙ্গে আজকে আলাপ-আলোচনা করে গেলাম। পরে কমিশন বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেবো।এর আগে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম বলেছেন,নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে ইসি বদ্ধপরিকর। নির্বাচনের সব প্রস্তুতি এরই মধ্যে গুছিয়ে আনা হয়েছে। নির্বাচনী সরঞ্জামও ধাপে ধাপে জেলাগুলোয় পাঠানো হচ্ছে। নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পরিবেশও রয়েছে। আগামী সপ্তাহেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা হবে।

এর আগে নির্বাচন কমিশনার মো.আলমগীর জানিয়েছেন,সংবিধান অনুযায়ী আগামী বছরের জানুয়ারির ২৯ তারিখের মধ্যে যেভাবেই হোক না কেন নির্বাচন হতে হবে। কারণ তা না হলে একটি সাংবিধানিক গ্যাপ (শূন্যতা) তৈরি হবে। সেই গ্যাপ তৈরি হলে দেশে একটা অরাজকতা পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। সেটি তো নির্বাচন কমিশন হতে দিতে পারে না।প্রথা অনুযায়ী, তফসিল ঘোষণার দিনই রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে থাকে নির্বাচন কমিশন। জেলা প্রশাসকরাই রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ পেয়ে থাকেন, সঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রামের দুই বিভাগীয় কমিশনার।

সবশেষ একাদশ সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ছিলেন ৬৬ জন (জেলা প্রশাসক ৬৪ জন, বিভাগীয় কমিশনার ২ জন)। সহকারী রিটার্নিং অফিসার ছিলেন- ৫৮১ জন (ইউএনও ৪৯২ জন, এসি ল্যান্ড ২৩ জন, এডিসি ১০ জন, জেডইও ৯ জন, জেলা নির্বাচন অফিসার ৮ জন, উপজেলা নির্বাচন অফিসার ৩০ জন। সিইও ৩ জন, সার্কেল অফিসার ১ জন, আইন কর্মকর্তা ১ জন ও ডিডিএলডি ৪ জন।ইসি কর্মকর্তারা জানান, রিটার্নিং অফিসার ও সহকারি রিটার্নিং অফিসার হিসেবে এবার কারা নিয়োগ পাবে তা কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবেন। আগেও যেভাবে হয়েছিল সেভাবে হতে পারে। তফসিল ঘোষণার পর কর্মকর্তাদের বদলির বিষয়ে কমিশনের অনুমতি নিতে হবে।

যথাসময়ে ইসির নির্দেশনা পাওয়ার পর ইসি সচিবালয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তবে বিভাগীয় কমিশনার, ডিআইজি, পুলিশ কমিশনারসহ জেলা প্রশাসক ও সুলিশ সুপারদের নিয়ে দুই ধাপের বৈঠকে রিটার্নিং অফিসারের বিষয়েও ইঙ্গিত এসেছে।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সকল কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে করতে নির্বাচনের অংশ হিসেবে ইসির সকল কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ সংশ্লিষ্ট সকলের ছুটির দিনে অফিস করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে কমিশন। এক্ষেত্রে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোনো রকম সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটি পাবে না তারা।

স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হলেও নির্বাচন কমিশনকে সরকারি কর্মচারিদের প্রেষণে নিয়োগ করে নির্বাচনি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট দফতর ও মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গেও বৈঠক শেষ করেছে ইসি। আন্তমন্ত্রণালয় এ বৈঠক ১১টি আলোচসূচিতে করণীয় নির্ধারণ করা হয়েছিল। এগুলোর মধ্যে ছিলো – ভোটকেন্দ্রের স্থাপনা মেরামত ও ভৌত অবকাঠামো সংস্কার; পার্বত্য/দূর্গম এলাকায় হেলিকপ্টারে নির্বাচনি মালামাল পরিবহণ এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের ভোটকেন্দ্র আনা-নেয়ার বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ; নির্বাচনি প্রচার, উদ্বুদ্ধকরণ ইত্যাদি বিষয়ে প্রচার মাধ্যম কর্তৃক ব্যবস্থা গ্রহণ; দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়োগে সহায়তা প্রদান; পোস্টাল ব্যালটে ভোটপ্রদানের বিষয়ে সহযোগিতা; নির্বাচনে শান্তিশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ; ঋণ খেলাপী সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ, সংকলন ও প্রদান বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত

নির্বাচনি আচরণবিধি প্রতিপালন এবং মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শোডাউন নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করার লক্ষ্যে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ; বার্ষিক ও পাবলিক পরীক্ষার সময়সূচি পর্যালোচনা; দৈনন্দিন আবহাওয়ার পূর্বাভাস সংক্রান্ত তথ্য পর্যালোচনা ও নির্বাচনি এলাকায় বিদ্যমান নির্বাচনি প্রচার সামগ্রী অপসারণের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা প্রদান করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতিমধ্যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক সম্পন্ন করে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জনিয়েছিলেন, বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে তারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী সকল প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সূত্র জানায়, গত একাদশ সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত ছিলেন মোট ৬ লাখ ৮ হাজার সদস্য।

নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, কোস্টগার্ড ও আনসার সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে ভোটকেন্দ্রে থাকেন পুলিশ ও আনসার সদস্যরা। ভোটকেন্দ্রের বাইরে থাকে পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, কোস্টগার্ডের মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স। তবে এবার সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হবে কি না—এখনো সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি। ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৩ ধরনের নির্বাচনি উপকরণ কিনতে হয়। এসব উপকরণের সিংহভাগ কেনা সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে সেগুলো মাঠ পর্যায়ে পাঠানোর প্রস্তুতিও চলছে। তফসিল ঘোষণার জন্য যে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করা দরকার তার প্রায় সবকিছু দরকার তার প্রায় শেষ করেছে ইসি।

এদিকে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটয়ের মহাপরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন, (ইটিআই) ভোটের ঠিক আগে আগে প্রায় ১০ লাখের মতো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।সম্প্রতি ৪২ হাজার ৩৫০টির মতো ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা করেছিলেন জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কমিটি। সেখানে ভোটকক্ষ রাখা হয়েছিল দুই লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টির মতো। এর মধ্যে শুনানি শেষে টিকেছে ৪২ হাজার ১০৩টি। এতে ভোটকক্ষ রয়েছে দুই লাখ ৬০ হাজারের মতো।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার ছিল ১০ কোটি ৪২ লাখ ৩৮ হাজার ৬৭৭ জন। সে সময় সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪০ হাজার ৬৫৭টি। এর মধ্যে যাচাই বাছাই শেষে ৪০ হাজার ১৮৩টি কেন্দ্র চুড়ান্ত করা হয়। এতে ভোটকক্ষ ছিল ২ লাখ ৭ হাজার ৩১২টি।দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী, দেশে বর্তমান মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। ইসির দেওয়া তথ্যানুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন এবং নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন। আর হিজড়া ভোটার ৮৫২। আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে প্রায় ১০ লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।

%d bloggers like this: